নারায়ণগঞ্জ শুক্রবার | ১১ই এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২৮শে চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ বসন্তকাল | ১৩ই শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি
  সর্বশেষ
জাকির খাঁন মুক্ত হলে শহরে রাজনৈতিক পরিস্থিতি কি পরিবর্তন হবে,এমন প্রশ্ন অনেকের।Nafiz Ashraf.Tnntv24
জমির ধরণ ও পরিমাণ ভেদে ঘুষ,বিতর্কিত পূর্বাচল রাজস্ব সার্কেলেরএসিল্যান্ডের বদলি।Nafiz Ashraf.Tnntv24
গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হয়েছে শেখ হাসিনা-পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে।Nafiz Ashraf.Tnntv24
আজ ২০২৫ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা সারা দেশে একযোগে শুরু হচ্ছে।Nafiz Ashraf.Tnntv24
এমন নারায়ণগঞ্জ গড়ব সন্তানরা যাতে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে।Nafiz Ashraf.Tnntv24
দীর্ঘ ১৪ বছর পর বিকেএমইএ নির্বাচনের আলো ফোটাতে যাচ্ছে ।Nafiz Ashraf.Tnntv24
রূপগঞ্জের কামসাইর ইমান ভূঁইয়া ক্রিয়েটিভ স্কুলের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় সংবর্ধনা:Nafiz Ashraf.Tnntv24
রূপগঞ্জ উপজেলা কৃষক দলের সভাপতি শাহ আলম-সম্পাদক ওবায়দুর রহমান:Nafiz Ashraf.Tnntv24
বিএনপি নির্বাচনি রোডম্যাপ ইস্যুতে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে।Nafiz Ashraf.Tnntv24
বাংলাদেশের কাছে বিশ্বকে বদলে দেওয়ার মতো দুর্দান্ত সব আইডিয়া আছে-প্রধান উপদেষ্টা।Nafiz Ashraf.Tnntv24
Next
Prev

নারায়ণগঞ্জে তৈমূরসহ ২৭ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত

নারায়ণগঞ্জে তৈমূরসহ ২৭ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত

Facebook
WhatsApp
LinkedIn
নারায়ণগঞ্জে তৈমূরসহ ২৭ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জের পাঁচটি আসনে ২৭ জন প্রার্থী জামানত হারিয়েছেন। এই তালিকায় রয়েছেন তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব ও সাবেক বিএনপি নেতা তৈমূর আলম খন্দকার। নিয়ম অনুযায়ী একটি নির্বাচনী এলাকায় যত ভোট পড়ে তার শতকরা সাড়ে ১২ শতাংশ ভোট কোনো প্রার্থী না পেলে মনোনয়ন দাখিলের সঙ্গে জমা দেওয়া জামানতের টাকা বাজেয়াপ্ত হয়।
নারায়ণগঞ্জের ৫টি সংসদীয় আসনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মোট ৩৪ জন প্রার্থী বিভিন্ন দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এই ৩৪ প্রার্থীর ২৭ জনই তাদের নির্বাচনী এলাকার মোট ভোটের সাড়ে ১২ শতাংশ ভোট না পাওয়ায় তাদের জামানতের টাকা বাজেয়াপ্ত হতে যাচ্ছে।

নারায়ণগঞ্জ-১ আসনের ৯ জন প্রার্থীর ৭ জনই জামানত হারাচ্ছেন। এই সাতজন প্রার্থীর মধ্যে রয়েছেন তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব (সোনালী আঁশ) তৈমূর আলম খন্দকার। তার প্রাপ্ত মোট ভোট ৩ হাজার ১৯০। এই আসনে মোট ভোট পড়েছে ২ লাখ ১২ হাজার ৬২৪। সেই হিসেবে তৈমূর আলম মাত্র ১.৫ শতাংশ ভোট পেয়েছেন। আসনটিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছিলেন গাজী গোলাম দস্তগীরের ছেলে গাজী গোলাম মূর্তজা (ঈগল)। তিনি পেয়েছেন মাত্র ৩৯১ ভোট। এই আসনের মোট প্রদত্ত ভোটের হিসেবে গোলাম মূর্তজা এক শতাংশ ভোটও পাননি। একই অবস্থা জাকের পার্টির মোহাম্মদ যোবায়ের আলম ভূঞার (গোলাপ ফুল)। তিনি পেয়েছেন ৬০৪ ভোট। স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. জয়নাল আবেদীন চৌধুরী ট্রাক প্রতীকে ২৯৬ ভোট, মো. হাবিবুর রহমান আলমিরা প্রতীকে ১৬৫, ইসলামিক ফ্রন্টের এ কে এম শহীদুল ইসলাম চেয়ার প্রতীকে ৮২০ ভোট পেয়ে জামানত হারিয়েছেন। অপরদিকে জাতীয় পার্টির (লাঙ্গল) প্রার্থী সাইফুল ইসলাম ১ হাজার ৫৬৫ ভোট পেয়েছেন। অন্য প্রার্থীদের চেয়ে কিছু ভোট বেশি পেলেও তিনিও হারাচ্ছেন জামানত।

এ সম্পর্কিত আরো খবর...

error: Content is protected !!