নারায়ণগঞ্জ মঙ্গলবার | ২৪শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৯ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ শীতকাল | ২২শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি
  সর্বশেষ
রূপগঞ্জের ভুলতা-গাউছিয়া  ফুটপাতে  জমে উঠেছে শীতের পোশাকের বাজার : Nafiz Ashraf. Tnntv24
ছাত্র-জনতার গন-আন্দোলনের  থিমে সাজছে এবারের বানিজ্য মেলা : Nafiz Ashraf. Tnntv24
রূপগঞ্জে মীর মুগ্ধ স্মৃতি গোল্ডকাপ ফুটবল  টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত : Nafiz Ashraf.Tnntv24
তারেক রহমানের বার্তা পৌঁছে দিতেই  রূপগঞ্জে কৃষক  সমাবেশ : Nafiz Ashraf.Tnntv24
জিয়াউর রহমানকে রাজাকার বলা যুবলীগ নেতার বাড়িতে হামলা : Nafiz Ashraf. Tnntv24
রূপগঞ্জে কর্মহীন যুবকদের আত্মকর্মসংস্থানে আয়বর্ধক মূলক প্রশিক্ষণ : Nafiz Ashraf. Tnntv24
রূপগঞ্জে উৎসাহ উদ্দীপনায়  বিএনপির বিজয় শোভাযাত্রা : Nafiz Ashraf.Tnntv24 
সাদপন্থীদের হামলা ও হত্যার প্রতিবাদে  রূপগঞ্জে বিক্ষোভ সমাবেশ : Nafiz Ashraf.tnntv24
রূপগঞ্জের পূর্বাচলে  প্রাইভেটকারের ধাক্কায় বুয়েট শিক্ষার্থী নিহত,আহত ২ :Nafiz Ashraf.tnntv24 
রূপগঞ্জে টেক্সটাইল মিলে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড : Nafiz Ashraf. Tnntv24
Next
Prev

নারায়ণগঞ্জে তৈমূরসহ ২৭ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত

নারায়ণগঞ্জে তৈমূরসহ ২৭ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত

Facebook
WhatsApp
LinkedIn
নারায়ণগঞ্জে তৈমূরসহ ২৭ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জের পাঁচটি আসনে ২৭ জন প্রার্থী জামানত হারিয়েছেন। এই তালিকায় রয়েছেন তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব ও সাবেক বিএনপি নেতা তৈমূর আলম খন্দকার। নিয়ম অনুযায়ী একটি নির্বাচনী এলাকায় যত ভোট পড়ে তার শতকরা সাড়ে ১২ শতাংশ ভোট কোনো প্রার্থী না পেলে মনোনয়ন দাখিলের সঙ্গে জমা দেওয়া জামানতের টাকা বাজেয়াপ্ত হয়।
নারায়ণগঞ্জের ৫টি সংসদীয় আসনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মোট ৩৪ জন প্রার্থী বিভিন্ন দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এই ৩৪ প্রার্থীর ২৭ জনই তাদের নির্বাচনী এলাকার মোট ভোটের সাড়ে ১২ শতাংশ ভোট না পাওয়ায় তাদের জামানতের টাকা বাজেয়াপ্ত হতে যাচ্ছে।

নারায়ণগঞ্জ-১ আসনের ৯ জন প্রার্থীর ৭ জনই জামানত হারাচ্ছেন। এই সাতজন প্রার্থীর মধ্যে রয়েছেন তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব (সোনালী আঁশ) তৈমূর আলম খন্দকার। তার প্রাপ্ত মোট ভোট ৩ হাজার ১৯০। এই আসনে মোট ভোট পড়েছে ২ লাখ ১২ হাজার ৬২৪। সেই হিসেবে তৈমূর আলম মাত্র ১.৫ শতাংশ ভোট পেয়েছেন। আসনটিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছিলেন গাজী গোলাম দস্তগীরের ছেলে গাজী গোলাম মূর্তজা (ঈগল)। তিনি পেয়েছেন মাত্র ৩৯১ ভোট। এই আসনের মোট প্রদত্ত ভোটের হিসেবে গোলাম মূর্তজা এক শতাংশ ভোটও পাননি। একই অবস্থা জাকের পার্টির মোহাম্মদ যোবায়ের আলম ভূঞার (গোলাপ ফুল)। তিনি পেয়েছেন ৬০৪ ভোট। স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. জয়নাল আবেদীন চৌধুরী ট্রাক প্রতীকে ২৯৬ ভোট, মো. হাবিবুর রহমান আলমিরা প্রতীকে ১৬৫, ইসলামিক ফ্রন্টের এ কে এম শহীদুল ইসলাম চেয়ার প্রতীকে ৮২০ ভোট পেয়ে জামানত হারিয়েছেন। অপরদিকে জাতীয় পার্টির (লাঙ্গল) প্রার্থী সাইফুল ইসলাম ১ হাজার ৫৬৫ ভোট পেয়েছেন। অন্য প্রার্থীদের চেয়ে কিছু ভোট বেশি পেলেও তিনিও হারাচ্ছেন জামানত।

এ সম্পর্কিত আরো খবর...

error: Content is protected !!