নারায়ণগঞ্জ শুক্রবার | ১৮ই এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৫ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ গ্রীষ্মকাল | ২০শে শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি
  সর্বশেষ
সংস্কারের আগে নির্বাচনের আয়োজন করা যাবে না-‘মার্চ ফর ড. ইউনূস’। Nafiz Ashraf.Tnntv24
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন: রূপগঞ্জে জামায়াতের গণসংযোগ,লিফলেট বিতরণ:Nafiz Ashraf.Tnntv24
জানেন, আমরা মেয়েরা বাবার অপদস্থ হওয়ার ভিডিও দেখে রাতে ঘুমাতে পারছি না।Nafiz Ashraf.Tnntv24
বিএনপির জরুরি বৈঠকে তারেক রহমান সভাপতি।Nafiz Ashraf.Tnntv24
বিষ্ফোরক মামলায় হিরার সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন, শুনানি ২০এপ্রিল।Nafiz Ashraf.Tnntv24
দেশ গঠনের সুযোগ কাজে লাগাতে চায় বিএনপি-নজরুল ইসলাম।Nafiz Ashraf.Tnntv24
হাজার হাজর পিঁপড়রা পাচার;কেনিয়ার বিমানবন্দরে চার চোরাকারবারি আটক:Nafiz Ashraf.Tnntv24
রূপগঞ্জে এসআইকে টেক্সটাইল মিলে ডাকাতি: Nafiz Ashraf.Tnntv24
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে নারায়ণগঞ্জে ২১ শহীদ পরিবারকে আর্থিক সহায়তা।Nafiz AShraf.Tnntv24
শ্রমিক নেতা সেলিম মাহমুদকে যৌথবাহিনী গ্রেফতার করেছে।Nafiz Ashraf.Tnntv24
Next
Prev

নারায়ণগঞ্জে তৈমূরসহ ২৭ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত

নারায়ণগঞ্জে তৈমূরসহ ২৭ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত

Facebook
WhatsApp
LinkedIn
নারায়ণগঞ্জে তৈমূরসহ ২৭ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জের পাঁচটি আসনে ২৭ জন প্রার্থী জামানত হারিয়েছেন। এই তালিকায় রয়েছেন তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব ও সাবেক বিএনপি নেতা তৈমূর আলম খন্দকার। নিয়ম অনুযায়ী একটি নির্বাচনী এলাকায় যত ভোট পড়ে তার শতকরা সাড়ে ১২ শতাংশ ভোট কোনো প্রার্থী না পেলে মনোনয়ন দাখিলের সঙ্গে জমা দেওয়া জামানতের টাকা বাজেয়াপ্ত হয়।
নারায়ণগঞ্জের ৫টি সংসদীয় আসনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মোট ৩৪ জন প্রার্থী বিভিন্ন দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এই ৩৪ প্রার্থীর ২৭ জনই তাদের নির্বাচনী এলাকার মোট ভোটের সাড়ে ১২ শতাংশ ভোট না পাওয়ায় তাদের জামানতের টাকা বাজেয়াপ্ত হতে যাচ্ছে।

নারায়ণগঞ্জ-১ আসনের ৯ জন প্রার্থীর ৭ জনই জামানত হারাচ্ছেন। এই সাতজন প্রার্থীর মধ্যে রয়েছেন তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব (সোনালী আঁশ) তৈমূর আলম খন্দকার। তার প্রাপ্ত মোট ভোট ৩ হাজার ১৯০। এই আসনে মোট ভোট পড়েছে ২ লাখ ১২ হাজার ৬২৪। সেই হিসেবে তৈমূর আলম মাত্র ১.৫ শতাংশ ভোট পেয়েছেন। আসনটিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছিলেন গাজী গোলাম দস্তগীরের ছেলে গাজী গোলাম মূর্তজা (ঈগল)। তিনি পেয়েছেন মাত্র ৩৯১ ভোট। এই আসনের মোট প্রদত্ত ভোটের হিসেবে গোলাম মূর্তজা এক শতাংশ ভোটও পাননি। একই অবস্থা জাকের পার্টির মোহাম্মদ যোবায়ের আলম ভূঞার (গোলাপ ফুল)। তিনি পেয়েছেন ৬০৪ ভোট। স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. জয়নাল আবেদীন চৌধুরী ট্রাক প্রতীকে ২৯৬ ভোট, মো. হাবিবুর রহমান আলমিরা প্রতীকে ১৬৫, ইসলামিক ফ্রন্টের এ কে এম শহীদুল ইসলাম চেয়ার প্রতীকে ৮২০ ভোট পেয়ে জামানত হারিয়েছেন। অপরদিকে জাতীয় পার্টির (লাঙ্গল) প্রার্থী সাইফুল ইসলাম ১ হাজার ৫৬৫ ভোট পেয়েছেন। অন্য প্রার্থীদের চেয়ে কিছু ভোট বেশি পেলেও তিনিও হারাচ্ছেন জামানত।

এ সম্পর্কিত আরো খবর...

error: Content is protected !!