Tnntv24. নিজস্ব প্রতিবেদক:
নারায়নগঞ্জ বন্দরে চোর আখ্যা দিয়ে
রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে পল্টন (৩৫) নামে এক মানসিক ভারসাম্যহীন যুবককে
দুই ঘন্টা আটক রেখে শারীরিক নির্যাতনের পর পুকুরের পানিতে চুবিয়ে
শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। বৃহস্প্রতিবার সকাল আটটায় বন্দর
দড়ি সোনাকান্দা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহতের পরিবারের অভিযোগ একই
এলাকার খোকন ও নাঈমসহ কয়েকজন মিলে তাকে চোর আখ্যা দিয়ে রাস্তা থেকে
তুলে নিয়ে নির্মম নির্যাতন চালিয়ে হত্যা করে।
নিহত পল্টন বন্দর থানার দড়ি সোনাকান্দা এলাকার মৃত সাইদুল ইসলাম মিয়ার
ছেলে।
ছেলে।
এলাকাবাসী ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানাগেছে, পল্টন একজন মানসিক
ভারসাম্যহীন যুবক। সে দীর্ঘ দিন ধরে বিভিন্ন লোকজনদের কাছ থেকে ১০ টাকা
চেয়ে নিয়ে জীবীকা নির্বাহ করে আসছিল। বৃহস্পতিবার সকাল ৮টায় পল্টন
দড়ি সোনাকান্দা বাইতুল সালাত মসজিদের সামনে দিয়ে তার নিজ বাড়িতে
যাওয়ার পথে বদমেজাজি খোকন মিয়া ও নাঈমসহ অন্যান্যরা মানসিক ভারসাম্যহীন
যুবক পল্টনকে চোর আখ্যা দিয়ে মসজিদের সাথে থাকা বিদুৎ খুঁটির সাথে
বেঁধে লাঠিসোটা দিয়ে বেদম ভাবে পিটিয়ে ডান হাত ভেঙ্গে ফেলে।
নির্যাতেনর এক পর্যায়ে পল্টন অজ্ঞান হয়ে পরলে ওই সময় আরিফ, লিপি বেগম,
ফয়সাল, জয়, শিপলু,আকিল রাজমনি ও আম্বিয়া বেগমসহ অজ্ঞাত নামা আরো
১০/১৫ জন মিলে মানসিক ভারসাম্যহীন যুবক পল্টনকে মসজিদের সামনে থেকে
প্রায় ২০০ গজ দূরে একটি পুকুরে নিয়ে পানিতে চুবিয়ে তুলে নিয়ে আসে।
এক পর্যায়ে পুনরায় মসজিদের সামনে নিয়ে বিদুৎ খুঁটি সাথে বেঁধে রেখে
মরিচের গুঁড়ো গুলিয়ে নাকে মুখে ঢেলে দেয়। নির্যাতনের এক পর্যায়ে সকাল
সাড়ে ১০টায় তার মৃত্যু হয়।
ভারসাম্যহীন যুবক। সে দীর্ঘ দিন ধরে বিভিন্ন লোকজনদের কাছ থেকে ১০ টাকা
চেয়ে নিয়ে জীবীকা নির্বাহ করে আসছিল। বৃহস্পতিবার সকাল ৮টায় পল্টন
দড়ি সোনাকান্দা বাইতুল সালাত মসজিদের সামনে দিয়ে তার নিজ বাড়িতে
যাওয়ার পথে বদমেজাজি খোকন মিয়া ও নাঈমসহ অন্যান্যরা মানসিক ভারসাম্যহীন
যুবক পল্টনকে চোর আখ্যা দিয়ে মসজিদের সাথে থাকা বিদুৎ খুঁটির সাথে
বেঁধে লাঠিসোটা দিয়ে বেদম ভাবে পিটিয়ে ডান হাত ভেঙ্গে ফেলে।
নির্যাতেনর এক পর্যায়ে পল্টন অজ্ঞান হয়ে পরলে ওই সময় আরিফ, লিপি বেগম,
ফয়সাল, জয়, শিপলু,আকিল রাজমনি ও আম্বিয়া বেগমসহ অজ্ঞাত নামা আরো
১০/১৫ জন মিলে মানসিক ভারসাম্যহীন যুবক পল্টনকে মসজিদের সামনে থেকে
প্রায় ২০০ গজ দূরে একটি পুকুরে নিয়ে পানিতে চুবিয়ে তুলে নিয়ে আসে।
এক পর্যায়ে পুনরায় মসজিদের সামনে নিয়ে বিদুৎ খুঁটি সাথে বেঁধে রেখে
মরিচের গুঁড়ো গুলিয়ে নাকে মুখে ঢেলে দেয়। নির্যাতনের এক পর্যায়ে সকাল
সাড়ে ১০টায় তার মৃত্যু হয়।
এ ব্যাপারে বন্দর থানার ওসি গোলাম মোস্তফা জানান, হত্যাকান্ডের সংবাদ পেয়ে
পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে মর্গে প্রেরণ করে। এ ব্যাপারে থানার
হত্যা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। হত্যাকান্ডের ঘটনায় জড়িত থাকার অপরাধে
একজনকে আটক করা হয়েছে। বাকি আসামীদের গ্রেপ্তারের জন্য আমাদের অভিযান
অব্যহত রয়েছে।