না’গঞ্জ প্রেসক্লাবের পাশে হেফাজত-জামায়াতের শক্ত অবস্থান
সমস্যা সমাধানে গিয়াস-সাখাওয়াত সাহেবকে আহবান জানিয়েছি – মাঈনুদ্দিন
Tnntv24.নিজস্ব প্রতিবেদক:
সন্ত্রাসী হামলায় ক্ষতিগ্রস্থ ঐতিহ্যবাহী নারায়ণগঞ্জ প্রেসক্লাব পরিদর্শন ও আহত সাংবাদিকদের খোঁজ-খবর নিয়েছেন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম এবং জামায়াতে ইসলামীর নেতৃবন্দ। হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা এবং ঘৃনা জানিয়ে হামলাকারী ও ইন্ধনদাতাদের আইনের আওতায় আনার জোর দাবি জানান তারা।
একইসাথে, নারায়ণগঞ্জ প্রেসক্লাব যাতে স্বাধীনভাবে তার সমস্ত কর্মকান্ড পরিচালনা করতে পারে এজন্য সর্বদা পাশে থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করার আশ্বাস দেন নেতৃবৃন্দ। শুক্রবার (০১ নভেম্বর) দুপুরে নারায়ণগঞ্জ প্রেসক্লাবে আসেন তারা।
এসময় জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব ও হেফাজতে ইসলাম নারায়ণগঞ্জ জেলার সভাপতি মনির হোসেন কাসেমী বলেছেন, প্রেসক্লাবের উপর যে নগ্ন হামলা হয়েছে তার ধিক্কার জানানো রাজনৈতিক দায়িত্ব, আমরাও তার ব্যতিক্রম নই। গণতন্ত্র যদি তার আসল গতিতে চলতে না পারে, তাহলে বৈষম্যহীন সমাজ কিভাবে গঠন হবে? মিডিয়াকে যদি যদি স্বাধীণভাবে চলতে দেয়া না হয়, মানুষের বাক স্বাধীণতার উপরে যদি হস্তক্ষেপ করা হয়, তখন সে দেশে গণতন্ত্র পরিস্ফুটিত হয় না, মানুষও তার অধিকার পায় না, বৈষম্যও দুর হয় না। গণতন্ত্র তখনই পরিস্ফুটিত হবে যখন মিডিয়া উন্মুক্ত হবে, স্বাধীন হবে। এজন্য নারায়ণগঞ্জ প্রেসক্লাবে হামলার ঘটনাকে আমরা তীব্র থেকে তীব্রভাবে নিন্দা জানাচ্ছি, ঘৃনা জানাচ্ছি এবং হামলাকারী ও ইন্ধনদাতাদের আইনের আওতায় আনার জোর দাবি জানাচ্ছি।
তিনি হুশিয়ারী উচ্চারণ করে বলেন, আমি কোনো দলের নাম উচ্চারণ করলাম না, যে দলেরই নাম ব্যবহার করা হোক না কেন এ ধরনের হামলার পিছনে যারা ইন্ধন দিয়েছে তারা নিজেরাই সাবধান হোন। দ্বিতীয়বার যাতে আর কেউ এ ধরনের ন্যাক্কারজনক ও গর্হিত কাজ করার হিম্মত না দেখায় বা দু:সাহস না দেখায়। যে কেউ এখানে এসে পাকা আম দেখে বানরের ভেসকি মারবেন, আর সেই পাকা আম পড়ে যাবে, এতোটা নড়বড়ে নয় নারায়ণগঞ্জ প্রেসক্লাবের কর্মকর্তারা। হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ, জমিয়তে উলামা