পিরানহা মাছ খেলে নারীর বন্ধাত্ব সৃষ্টি হয়। পিরানহা মাছের চর্বি মানুষের শ্বাস-প্রশ্বাসের স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হয়। এমাছের ফসফেট মানুষের মূত্রপ্রদাহ সৃষ্টি করে। নারীর বন্ধাত্ব সৃষ্টির অন্যতম কারণ এই পিরানহা মাছ।
প্রস্রাবের সাথে মানুষের শরীর থেকে অতিমাত্রায় ক্যালসিয়াম ও রক্ত বের হয়ে যায় পিরানহা মাছ খেলে। পিরাবহা মাছ খেলে মানসিক সমস্যাসহ মানব দেহে নানান রকম রোগের সৃষ্টি হয়।
২০০৮ খৃষ্টাব্দে বাংলাদেশ সরকার পিরানহা মাছ চাষ, সরবরাহ ও বিক্রি নিষিদ্ধ ঘোষণা করে।
পিরানহা মাছের মোখের ভেতর চোয়ালে মানুষের আকৃতির ধারালো দাঁত রয়েছে। মানুষসহ যে কোন প্রাণীকে আক্রমণ করে থাকে পিরানহা মাছ।
ময়মনসিংহ ও টাঙ্গাইলসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় পিরানহা মাছ চাষ করছে এক শ্রেণির আসাদু মৎস্য ব্যবসায়ী। অথচ মৎস্য বিভাগের কর্তাবাবুরা নাকে তেল দিয়ে ঘুমায়।
রোববার(২৪ মার্চ) সকালে শীতলক্ষ্যা নদীর তীর নারায়ণগঞ্জ শহরের তিন নম্বর ঘাট মাছ বাজারে পিরানহা মাছ বিক্রি করতে দেখা যায়। এগুলো কি মাছ জানতে চাইলে বিক্রেতা বলে; এগুলা রূপচান্দা(রূপচাদা) মাছ।